তবে কি আবারও আটকে যাচ্ছে NTRCA-এর নিয়োগ প্রক্রিয়া ? সারাদেশে সমন্বিত মেধা তালিকা প্রকাশ হলেও নিয়োগের কোন সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে না। সারা দেশে প্রায় ১৯ হাজার বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, সাড়ে তিন হাজার কলেজ ও সাড়ে ৯ হাজার মাদ্রাসা আছে। এর মধ্যে এমপিওভুক্ত (মাসিক বেতনের সরকারি অংশ পাওয়া) বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ২৮ হাজার ৩৮৩টি এর বাইরে বাকী প্রতিষ্ঠানগুলো গড়ে উঠেছে নিজেদের মতোই। এসব বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে স্বজনপ্রীতি, দলীয়করণ, উৎকোচ কিংবা উপঢৌকন ছাড়া নিয়োগ হতো না, এ বদ্ধমূল ধারণা পাল্টে দিতেই ১৫ই ফেব্রুয়ারি ২০০৫ সালে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ গঠন করা হয়। নিয়মানুযায়ী, বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো প্রথমে এনটিআরসিএর সঙ্গে নিবন্ধিত হয়। পরে তাদের বিষয়ভিত্তিক শিক্ষকের শূন্য পদের চাহিদা দেয়। এরপর ওই পদে নিয়োগপ্রত্যাশীদের কাছ থেকে আবেদন গ্রহণ করা হয়। নেওয়া হয় প্রতিযোগিতামূলক নির্বাচনী পরীক্ষা। চাহিদা অনুযায়ী মেধার ভিত্তিতে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন দেওয়া হয়। এ লক্ষ্যে এ পর্যন্ত ১টি বিশেষসহ ১-১২তম মোট ১৩টি শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের সনদ প্রদানও করেছেন তারা।
NTRCA সর্বশেষ খবর পেতে যোগদিন আমাদের Facebook Group
এতে মোট ১৪টি শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার মাধ্যমে ৬,০৪৬২২ জন প্রার্থী নিবন্ধন সনদ অর্জন করেন। বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ ২০০৫ সালের আইনে ৮ (ঘ) ও ১০ (২) ধারায় নিবন্ধন পরীক্ষায় পাসকৃতদের শিক্ষক হিসেবেই উল্লেখ করা হয়েছে। নিবন্ধন শিক্ষকদের সনদপত্রে লেখা আছে, He /she is Eligible to be Appointed as lecturer /Assistant Teacher at school, college and Madrasa in Bangladesh . D³ sentence টিতে এনটিআরসিএ এই সনদ চাকরি প্রত্যাশীদের কাছে এক ধরনের appointment letter এর মতই। নিবন্ধিত শিক্ষকদের কাছে ২০০৫ ইং সালের এই আইনের ৮ (ঘ) ও ১০ (২) অনুযায়ী নিয়োগ পাওয়া ছিল সময়ের দাবী। কিন্তু এর মধ্যে নানা জটিলতায় কেটে যায় দীর্ঘ সময়। এনটিআরসিএর নানা উদাসীনতায় প্রতিষ্ঠান পর্যায়ে শিক্ষকের অভাবে দারুণভাবে ব্যাহত হয় পাঠদানের স্বাভাবিক কার্যক্রম। একদিকে দীর্ঘদিন ধরে শিক্ষকের চাহিদা দিয়েও যখন শিক্ষক পাচ্ছে না আবার খন্ডকালীন শিক্ষক নিয়োগ দেওয়ায় স্থায়ীভাবে চাকুরী হতে বঞ্চিত হচ্ছে লক্ষাধিক শিক্ষক নিবন্ধিত বেকাররা। গত ২০১৬ সালের জুনে প্রথমবারের মত বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধিতদের কেন্দ্রীয়ভাবে নিয়োগের কার্যক্রম শুরু করে। NTRCA গণবিজ্ঞপ্তি দিয়ে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে লেকচারার এবং সহকারী শিক্ষকের মাত্র ১৫০০০+ শূন্য পোস্টের চাহিদা পায়, যা ছিল খুবই নগণ্য।
তবে কি আবারও আটকে যাচ্ছে NTRCA-এর নিয়োগ প্রক্রিয়া ?
পরবর্তীতে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ শিক্ষক নিয়োগের গণবিজ্ঞপ্তি দিলে আলাদা আলাদা প্রতিষ্ঠানে নিয়োগ প্রত্যাশী শিক্ষক নিবন্ধনকারীদের আবেদন করতে হয়। প্রতি আবেদনে ১৮০ টাকা করে খরচ করতে হয়। সারাদেশের ২,৪৯,৫০২ জন আবেদনকারীর মধ্যে হতে ২০১৬ সালে অক্টোবর মাসে ১২,৬১৯ জন শিক্ষক প্রার্থীকে এন্ট্রি লেভেলে শিক্ষক নিয়োগের জন্য সুপারিশ করা হয়। কিন্তু সেই নিয়োগে থানা, জেলা ও বিভাগীয় মেধা কোটা বিদ্যমান থাকায়, নিজ থানায় পোস্ট খালি না থাকায় অনেক বেশি নাম্বারধারী নিবন্ধনকারীরাও নিয়োগ থেকে বঞ্চিত হয়। নিভে যেতে থাকে শিক্ষক হওয়ার বাসনা। ফলে নিয়োগ বঞ্চিতরা ২০০টিরও বেশি রিট করে। এভাবেই নানা জটিলতার সৃষ্টিতে আবারও আটকে যায় মেধাবীদের শিক্ষক হওয়ার স্বপ্ন। গত ২৮ মে মাননীয় হাইকোর্ট হতে উক্ত মামলা সূমহের উপর রায় প্রদান করে এতে উত্তীর্ণদের মেধাতালিকা তৈরি করে প্রকাশের নির্দেশও দেয় হাইকোর্ট। ওই আদেশে ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে একটি সম্মিলিত জাতীয় মেধাতালিকা প্রস্তুত করে website-এ দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়। যেন আবেদনকারীরা মেধাতালিকায় তাদের অবস্থান ও সিরিয়াল দেখতে পায় এবং রায়ের ৫নং পয়েন্টে কোর্ট এনটিআরসিএ কে সম্মিলিত জাতীয় মেধাতালিকা অনুসারে এবং শূন্য পোস্ট থাকা সাপেক্ষে রিটকারী ও প্রত্যাশিত আবেদনকারীদের নাম নিয়োগের উদ্দেশ্যে প্রস্তাব বা সুপারিশ করার নির্দেশ দেয়। এরই প্রেক্ষিতে ‘এনটিআরসিএ’ গত ১০ জুলাই নিবন্ধিত শিক্ষকদের (১ থেকে ১৩তম) ‘জাতীয় মেধা তালিকা’ প্রকাশ করেছে। এ তালিকা প্রকাশের পর থেকেই সারা দেশের প্রায় পাঁচ লাখের বেশি নিবন্ধিত শিক্ষকদের মধ্যে নিয়োগ পাওয়া নিয়ে আবারও নতুন করে আশার সঞ্চার হয়েছে। আর হবেই না কেন, গত সোমবার শিক্ষামন্ত্রী নিজেও বলেছেন, সারা দেশে বর্তমানে প্রায় ৩৮ হাজার বেসরকারি স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসা আছে।
এসব প্রতিষ্ঠানে গত দুই বছর ধরে (সহকারি শিক্ষক ও প্রভাষক) শিক্ষক নিয়োগ বন্ধ আছে। এর মধ্যে মৃত্যু, পদত্যাগসহ নানা কারণে ওইসব প্রতিষ্ঠানে ৬০ হাজার শিক্ষকের পদ বর্তমানে খালি। শিক্ষামন্ত্রী আরও বলেছেন, এবার সেসব পদ পূরণ করা হবে। কারণ অর্থ মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে নাকি ধারাবাহিক আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে অর্থপ্রাপ্তির আশ্বাস পেয়ে গেছেন তিনি। জাতীয় মেধা তালিকা প্রকাশ, মন্ত্রী মহোদয়ে এই আশ্বাসে নতুন করে স্বপ্ন দেখছেন শিক্ষক নিবন্ধিত লক্ষাধিক বেকার। এর সাথে বেড়েছে নানা উৎকন্ঠটা আর হিসেব-নিকেষও। মেরিট লিস্ট হয়েছে ১-১৩ তম সকল নিবন্ধিতদের নিয়ে। এই লিস্ট থেকে কেউ বাদ পড়ে নাই। Optional Numberএর ভিত্তিতে সাবজেক্টভিত্তিক মেরিট লিস্ট হয়েছে। যে সমস্ত নিবন্ধিতরা ইতিমধ্যে সরকারী চাকরি বা অন্য কোন ভালো চাকরি করছেন, বিদেশ আছেন এবং মারা গেছেন সবাই এই লিস্টে আছেন। লিস্টে আছে ৬০০০০ জাল সনদধারীর নামও। প্রশ্ন হলো তাহলে চাকরিটা পাবে কারা? বা কিভাবেই এটার নির্বাচন করা হবে? প্রার্থীদের ধারণা এনটিআরসিএ নিয়োগের জন্য গণবিজ্ঞপ্তি দিবে। সেই গণবিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী আবেদন করতে হবে। স্কুল, কলেজ-এর জন্য বিষয় ভিত্তিক আলাদা আলাদা আবেদন করতে হতে পারে। শেষমেশ কি NTRCA-এর নিয়োগ প্রক্রিয়া আটকে যাবে।
তবে একই বিষয়ের জন্য একটা আবেদনেই একাধিক স্কুল বা কলেজের জন্য চয়েস দেওয়ার অপশন থাকতে পারে। আবেদন যারা করবে তাদের মধ্যে থেকে মেরিট লিস্ট এর ক্রম অনুসারে একজনকে নির্বাচিত করে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করবে কর্তৃপক্ষ। একই নাম্বার পেয়ে একই মেরিট এর অধিকারীদের মধ্যে যার বয়স বেশি তাকে নির্বাচন করা হবে। এই রকম নানা ফাঁকফোকর থাকায় শঙ্কায় পড়েছে নিবন্ধিতরা। বেসরকারি স্কুল ও কলেজে শিক্ষক নিয়োগের প্রক্রিয়ায় পরিবর্তন আনা খুবই জরুরি। এর আগে একজন চাকরিপ্রার্থী একাধিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগের জন্য আবেদন করলে মেধা অনুযায়ী একাধিক প্রতিষ্ঠানে নিয়োগের সুপারিশপ্রাপ্ত হতেন। এতে অনেক চাকরিপ্রার্থী কোথাও নিয়োগের সুপারিশপ্রাপ্ত না হওয়ায় বেকার থাকছেন। কিন্তু যদি প্রক্রিয়াটা এমন হতো যে একজন চাকরিপ্রার্থী একাধিক আবেদন করলেও একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেই নিয়োগের সুপারিশপ্রাপ্ত হবেন তাহলে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বেশিসংখ্যক প্রার্থীর নিয়োগ পাওয়ার পথ অনেকটাই সুগম হবে। কেন্দ্রীয়ভাবে এনটিআরসিএর মাধ্যমে এর আগে শিক্ষক নিয়োগে চাকরিপ্রার্থীরা বিভিন্ন বিপত্তির শিকার হলেও এবার যেন সেরকম কিছু না হয় এমন প্রত্যাশা করছে কর্তৃপক্ষের কাছে। তবে এতোকিছুর পরেও বর্তমান পরিস্থিতি অনুযায়ী সবার চাকরি হওয়া সম্ভব নয়। শূন্য পদসংখ্যা অনুযায়ী মেরিট লিস্ট এর উচ্চ নাম্বারধারীরাই কেবল চাকরি পাবে। আর বাকিদের চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম। তবে কিছু বিষয় বাস্তবায়ন করলে কিছুটা হলেও সমস্যা কমে যেতে পারে। ১. সঠিকভাবে শূন্য পদ প্রকাশ করতে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ) প্রত্যেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে বাধ্য করতে হবে। NTRCA-এর নিয়োগ প্রক্রিয়া.
বুঝাতে হবে শিক্ষক নিয়োগ আর কোনভাবেই নিয়োগ কমিটির মাধ্যমে হবে না এবং যে সমস্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান শূন্য পদের সংখ্যা গোপন রাখবে তাদের কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা নেওয়া হবে মর্মে প্রত্যেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নোটিশ পাঠানোর ব্যবস্থা করতে হবে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে যে কাজটা গুরুত্বের সাথে করতে হবে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ) নিজেকেই। ২. প্রতিষ্ঠান পর্যায়ে যে ৬০০০০+ জাল সনদধারি নিয়োগপ্রাপ্তরা আছে তাদের ফাইন্ড আউট করে চাকরি থেকে ছাঁটাইয়ের ব্যবস্থা নিতে এনটিআরসিএ কে কার্যকরি উদ্যোগ নিতে হবে। ৩. বর্তমানে ইনডেক্সধারীরা যেন আবেদন করতে না পারে সে বিষয়েও স্পষ্টতা নির্দেশ করতে হবে। ৪. শিক্ষা নীতি অনুযায়ী প্রত্যেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রয়োজনীয় সংখ্যক শিক্ষক নিয়োগ নিশ্চিত করতে হবে এবং সর্বোপরি ১-১২, ১৩ এবং ১৪তমদের মেধাতালিকা অনুযায়ী পর্যায়ক্রমে সকলের নিয়োগ না হওয়া পর্যন্ত ১৫তম বিজ্ঞপ্তি বন্ধ রাখতে হবে। ইতিবাচক দিক হলো বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের (এনটিআরসিএ) মাধ্যমেই বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর সব নিয়োগ চান জেলা প্রশাসকরাও। গত ২৪-২৬ জুলাই অনুষ্ঠিতব্য জেলা প্রশাসক সম্মেলনে বিভিন্ন জেলার ডিসিরা এমন প্রস্তাবনা দিয়েছেন জোরালো ভাবেই। কেননা এনটিআরসিএর মাধ্যমে বেসরকারি স্কুল-কলেজের শিক্ষক নিয়োগ হওয়ায় কিছুটা শৃঙ্খলা এসেছে বলেও মাঠ পর্যায় থেকে মন্ত্রিপরিষদকে জানিয়ে ছিলেন আগেই। আবার শিক্ষার গুণগত মানবৃদ্ধি এবং যোগ্য প্রার্থী যাচাইয়ে বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে অনার্স-মাস্টার্স পর্যায়ে কেন্দ্রীয়ভাবে শিক্ষক নিয়োগ দেয়ার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
সবশেষ হালনাগাদকৃত NTRCA-এর শূন্যপদের তালিকা দেখুন এখানে
এনটিআরসিএ (জাতীয় শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ)’র মাধ্যমে এ স্তরের নিয়োগ সুপারিশ করা হবে। তবে নতুন করে ঝামেলা হতে পারে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে (স্কুল-কলেজ-মাদরাসায়) শিক্ষকতা পেশায় প্রবেশের বয়স ৩৫ নির্ধারণ নিয়ে। শিক্ষকতা পেশায় প্রবেশের বয়স ৩৫ নির্ধারণে নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। আদালতের নির্দেশনা ও নতুন এমপিও নীতিমালা অনুযায়ী চাকরির বয়স ৩৫ নির্ধারণ করা হয়েছে। নীতিমালা অর্থমন্ত্রণালয় অনুমোদন দিয়েছে। যদিও সেখানে বলা হয়েছে ১৫তম শিক্ষক নিবন্ধন থেকে এটি কার্যকর হবে। বিষয়টা স্পষ্ট না থাকায় যদি ৩৫+ বয়সের প্রার্থীরা যদি রিট অথবা আপিল করে তবে রায় কি হতে পারে, আবারও আটকে কি যাবে নিয়োগ প্রক্রিয়া? এ প্রশ্নের উত্তর আসবে না, কেন না মামলার রায়ের আপিল করার এখতিয়ার বিবাদী/ বাদী উভয়ের আছে যেহেতু নিবন্ধিতরা যা চাইছে আদালত তাই দিয়েছে, সেহেতু আপিল করলে নিশ্চিত রিজেক্ট হবে। এমন কি সরকারি কাজে বাধা দেয়ার কারণে অর্থদন্ডও হতে পারে রিটকারীদের। প্রায় ২ বছর ধরে নিয়োগ বন্ধ আছে। অতএব জাতীয় মেধা তালিকার ভিত্তিতে লক্ষাধিক শিক্ষক নিবন্ধিত বেকারদের দ্রুত নিয়োগ দিয়ে তাদের শিক্ষক হওয়ার স্বপ্ন পূরণ করা হোক।
সূত্র : বিডি-জার্নাল
Moreover, To Get the latest updates on the regular job like Our FACEBOOK PAGE and also Join our public FACEBOOK GROUP.